চিংড়ি চাষের সুবিধা এবং অসুবিধা নিচে দেয়া হল।
সুবিধাসমূহ:
1.
ত্রৈমাসিক পূর্ণ চাষ পদ্ধতি: চিংড়ির জীবনচক্রে ত্রৈমাসিক পূর্ণ চাষ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়, যা খুব দ্রুত ফলাফল প্রদান করতে সাহায্য করে।
2.
অল্প জল প্রয়োগ: চিংড়ি চাষে অল্প জল প্রয়োগ করা হয়, যা জলসংক্রমণ এবং সাম্প্রতিকতা উন্নত করতে সাহায্য করে।
3.
স্থান সংক্রান্ত সমস্যা মিনিমাইজ: চিংড়ি চাষের জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে স্থান সংক্রান্ত সমস্যা মিনিমাইজ করা যায়, যেমন জলসমৃদ্ধ এলাকাগুলি ব্যবহার করে চিংড়ি চাষ করা।
4.
অনুকূল আবহাওয়া: চিংড়ির চাষে অনুকূল আবহাওয়া মাধ্যমে উত্তম ফলাফল প্রাপ্ত করা যায়, কারণ এটি চিংড়ির গ্রোথ এবং প্রযুক্তির জন্য প্রয়োজনীয়।
5.
আর্থিক উন্নতি এবং রোজগার: চিংড়ি চাষ আর্থিক উন্নতি এবং রোজগারের সৃষ্টি করতে সাহায্য করতে পারে, কারণ এটি প্রাণিসম্পদ উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।
অসুবিধাসমূহ:
1.
প্রযুক্তিগত চ্যুতি: চিংড়ি চাষে প্রযুক্তিগত চ্যুতি অনুভব করতে পারে, যা উদ্ভাবন এবং পরিচালনার সময় জন্য ব্যবহৃত হয়।
2.
প্রাকৃতিক আত্মসংস্থান: চিংড়ি চাষে প্রাকৃতিক আত্মসংস্থানের প্রয়োজন হয়, যার জন্য উপযুক্ত প্রযুক্তি এবং সম্মানিত শিক্ষাদান প্রদান করা আবশ্যক।
3.
মানব পূঁজিত চাষ: চিংড়ি চাষ একটি মানব পূঁজিত প্রক্রিয়া হতে পারে, যা কৃষকের প্রযুক্তি এবং সম্মানিত প্রশিক্ষণ প্রদান করে।
4.
পরিবেশ প্রভাব: চিংড়ি চাষ পরিবেশের উপর প্রভাব ডাকতে পারে, যেমন জলসংক্রমণ এবং অপ্রয়োজনীয় কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে।
সামাজিক এবং পরিবেশ প্রভাব, প্রযুক্তির মানব প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার এবং উন্নত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে চিংড়ি চাষের অসুবিধা মিনিমাইজ করা যেতে পারে।